তিনি বলেন, ‘আন্দোলনকারীরা তাদের দাবি জানিয়েছিল আমাদের কাছে। আমরা তাদের সব দাবি কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়েছি। এরপরও অনেকে অতি উৎসাহী হয়ে ঢাকায় সচিবালয় ঘেরাও করেছেন। তাদের আমরা বিদ্রোহী হিসেবে দেখছি। সোমরান (২৬ আগস্ট) বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। তাদের ব্যাপারে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
কুমিল্লা রেঞ্জ থেকে এখন পর্যন্ত মোট ৯৬ জনকে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে দায়িত্বরত ২২ জন আনসারও রয়েছেন।
রাশেদুজ্জামান আরও বলেন, আনসার একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী। আমরা নিরাপত্তার কাজ করে থাকি। সেই কাজ না করে রাস্তায় আনসারদের স্লোগান মানায় না। যারা সচিবালয় ঘেরাও করতে গিয়েছেন তারা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত। মূল আনসার নয়। আমাদের তদন্ত চলমান রয়েছে। ৯৬ থেকে সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারে। কারণ অনেকে ছুটিতে ছিলেন। ছুটিতে থাকা আনসাররাও আন্দোলনে গিয়ে থাকতে পারেন। নিরপরাধ কেউ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেই চেষ্টা করছি আমরা। তাই আমাদের তদন্ত এখনও চলমান আছে।’
এ ব্যাপারে কুবির এপিসি আবদুল হক বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ৪৯ জন আনসার সদস্যদের মধ্যে ২২ জন কোনো কারণ ছাড়াই গতকাল বাহিরে ছিলেন। নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে।’
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন