এতে বুড়িচং ও ব্রাক্ষণপাড়া উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
কুমিল্লা পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুল লতিফ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত পৌনে ১টার দিকে বাঁধ ভাঙার তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাঁধ ভাঙার কারণে ষোলনল ইউনিয়নের বুরবুড়িয়া গ্রাম থেকে বুড়িচং সদর ও ব্রাহ্মণপাড়া দুই উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা বন্যার পানিতে তলিয়ে যাবার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রাতে স্থানীয় মসজিদগুলো থেকে সাধারণ মানুষকে দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরে যেতে বলা হচ্ছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ইতোমধ্যে জেলার ১১টি উপজেলার ৬২টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৪ হাজার ৩০০ মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। দ্রুত আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আবেদ আলি জানান, বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত ১১ উপজেলার ২ লাখ ৩ হাজার মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় আছে।
এদিকে, গোমতির বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় বুড়িচং ও ব্রাক্ষণপাড়া উপজেলার আরও কয়েক লাখ লোক বন্যাকবলিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন