স্টেশন কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির আরো জানান, বন বিভাগ ও প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিতে কাভার্ডভ্যানে এসব কাঠ পাচার করা হচ্ছিলো। চট্টগ্রাম বিভাগীয় বন কর্মকর্তা জি এম মোহাম্মদ কবিরের নির্দেশনায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কাভার্ডভ্যানগুলোতে তল্লাশি চালিয়ে এসব কাঠ আটক করা হয়। বন বিভাগের কর্মকর্তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে ট্রাক ফেলে চালক ও অন্যান্যরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। অবৈধ কাঠ পরিবাহী কার্গো ট্রাক ঢাকা মেট্রো- ট- ১১-৭৬৬১, ঢাকা মেট্রো- ড - ১২- ৫৫৫৪ এবং ঢাকা মেট্রো ন ১২-৬৭৬৬ যানবাহন গুলো আটক করে কুমিল্লা বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয়ে রাখা হয়েছে। এব্যাপারে আইনী ব্যবস্থা হাতে নেয়া হচ্ছে।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকা থেকে এসব মূল্যবান কাঠ শুল্কবিহীন ভাবে ঢাকায় পাচারের জন্য কাভার্ডভ্যান ব্যবহার করা হয়। সাধারণত এসব কাঠ চোরাই কাঠ হিসেবে পরিচিত
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন