কুমিল্লার জেলা প্রশাসক ও কুমিল্লার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলীকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে আদেশ প্রতিপালন করে তিন মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আদেশে।
এর আগে ৯ জানুয়ারি কৃষি ও পরিবেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী মো. আবুল কালাম আজাদ উজ্জল রীট আবেদনটি করেন। রীটের পক্ষে তিনি নিজেই শুনানী করেন।
পরে আইনজীবী আবুল কালাম আজাদ উজ্জল সাংবাদিকদের বলেন, এ এলাকায় ১৭১টি খাল রয়েছে। খালগুলো দখল হয়ে যাওয়ার কারণে তিন ফসলি জমিতে বর্তমানে এক ফসলও হয় না। সঠিকভাবে পানি না নামার কারণে কৃষিজমিগুলো ধ্বংসের পথে। কোম্পানীগঞ্জ বাজারসহ আশপাশের এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়।
এ কারণে স্থানীয় বাসিন্দা হিসেবে নদী রক্ষা কমিশনসহ স্থানীয় প্রশাসনের সর্বস্তরে চিঠি দিয়েছিলাম। এর পরও কোনো ফলাফল না পেয়ে উচ্চ আদালতে রীট করেছি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন