পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
এলাকাবাসী জানান, গ্রামের জামায়াত সমর্থক মোহাম্মদ তারেক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ২০২০ সালে একটি ধর্ষণ মামলা হয়। সেই মামলার বিষয়ে ১৩ মার্চ একটি ফেসবুক পোস্ট করেন বিএনপি সমর্থিত হৃদয়। এই পোস্টকে কেন্দ্র করে ১৬ মার্চ প্রথমে দুই পক্ষের মারামারি হয়। বিষয়টি মীমাংসা করার জন্য সোমবার রাতে বৈঠক বসে। সেই বৈঠকে উভয় পক্ষের প্রায় ৩০০-৪০০ লোক জড়ো হন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরো বলেন, বৈঠকে মীমাংসার পরিবর্তে দুই পক্ষই মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। এতে জামায়াতের আট জন আহত হন। তাদের মধ্যে একজনকে কুমিল্লা সদর হাসপাতালে, তিন জনকে ফেনী হাসপাতালে এবং চার জনকে স্থানীয় হাসপাতাল থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। অপরদিকে বিএনপির ৭-৮ জন কর্মী আহত হয়েছেন। সেনাবাহিনীর টহল দল গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে। তাদের মধ্যে একজনকে চৌদ্দগ্রাম হাসপাতালে পাঠানো হয়। অপর আহতরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন