এক দ্বীনদার নারীর কথা


স্বামীর সাথে যখন ঝামেলা চলছিলো, অনেকে বলেছিলো স্বামীর সাথে বনিবনা না হলে ছেড়ে দেও এর চেয়ে কত ভালো ছেলে পাবে কারন তোমার চাকুরী আছে।আমিও ভেবে দেখেছিলাম তাই তো!কিন্তু বাস্তবতা উল্টো যত ভালো জবই থাকুক না কেন?

দ্বিতীয় বার যখন কেউ আপনাকে বিয়ে করতে আসবে হয় সে আপনাকে করুনা করবে না হয় সমাজ পরিবারের কথা চিন্তা করে আপনার রাজি হয়ে যেতে হবে দায়মুক্তির জন্য।

ডিভোর্স পরবর্তী বিয়ে করা এক আপুর সাথে আলাপ হলে বলল ভাই বিয়ের ৩/৪ মাস ভাল গেলেও প্রতিনিয়ত এখন খোটা দেয় আমি ভালো হইলে আমার কেন ডিভোর্স হলো, আমি খারাপ ইত্যাদি কিন্তু এখন এসব সহ্য করে

সংসার করে যেতে হবে।

আগের যে ফ্রীডম ছিল এখন তা নাই মনের দিক থেকে বড় হয়ে আর থাকতে পারিনা, সব

সময় নিজেকে ছোট মনে হয়। দ্বিতীয় পুরুষের ছোয়ায়

প্রথম স্বামীর অনুভূতি গুলো মনের পরার মত এত বাজে অভিজ্ঞতা যেন কারো না হয়। স্বামী স্ত্রীসম্পর্কে ভুল বুঝাবুঝি হলে নিজেরাই মিটিয়ে ফেলুন, তৃতীয় কোন ব্যাক্তির পরামর্শ নিবেন না।

আপত দৃষ্টিতে মনে হতে পারে ডিভোর্স হলেই হয় বেঁচে যাবো, বাঁচবেন ঠিকই কিন্তু একা হয়ে যাওয়ার যন্ত্রণা আপনাকে শেষ করে দিবে।

সাথে কোথাও চলাফেরা করতে গেলে নিজের হীনমন্যতা আর মানুষের আলগা করুনায় আপনার জীবন তখন আরও অতিষ্ট হয়ে যাবে। হলে নিজেদের মধ্যে

#পরামর্শ একটাই স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কের ভুল বুঝাবুঝি সমাধান করুন

আর আপনি শিক্ষিত/ব্যবসায়ী নারী নিজের আত্মঅহংকারের কথা চিন্তা করে স্বামীর হুকুমের বাহিরে চলাচল করবেন এমন মানসিকতার পরিবর্তন করুন। মনে রাখবেন আপনি নারী।

আর এটা মনে রাখবেন আল্লাহ পুরুষদের কে পরিবারের কর্তা বানিয়ে পাঠিয়েছেন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন